নজর বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: দ্বিতীয় এনডিএ সরকার তথা নরেন্দ্র মোদী সরকার ক্ষমতায় এসেই কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পাশাপাশি গোটা দেশে নতুন করে নাগরিকত্ব আইন চালু করতে তৎপর হয়েছে। সংবিধান কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিভেদ মূলক সিএএ করতে চেয়েছিল।
-এর বিরুদ্ধে তখন কার্যত গোটা দেশ গর্জে উঠেছিল। গ্ৰেপ্তার করা হয়েছিল ২০০র বেশি আন্দোলন কারীকে। তাদের মধ্যে একজন হলেন শারজিল উসমানি। গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নাগরিকত্ব সংশােধনী আইনের (সিএএ) বিরােধী বিক্ষোভ সমাবেশে অংশগ্রহণে করায় চারটি মামলার অভিযােগে ৯ জুলাই উত্তরপ্রদেশ পুলিশ গ্রেপ্তার করে রিসার্চ স্কলার শারজিল উসমানিকে।
এদিন তার জামিন মঞ্জুর করে আলিগড় দায়রা আদালত।
তারপর কারাগার থেকে বেরিয়ে আসা উসমানী ফোনে সাংবাদিকদের বলেন, “যারা সবচেয়ে কঠিন সময়ে আমার পাশে এসেছেন তাদের প্রতি আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। আরাে বলেন মুক্ত হওয়ার পর ভাল আছি, গত দুই মাস বেশ অভিজ্ঞতা ছিল।”
উল্লেখ্য, উসমানির ভাই আরিব উসমানী টুইট করে বলেছেন “আলহামদুলিল্লাহ, শারজিল ভাই আলীগড় জেল থেকে মুক্তি পেয়ে নিরাপদে তার বাড়িতে পৌঁছেছেন।”