নজর বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: ফের সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল, দক্ষিণ নদীয়া জেলার, ভারতীয় যুব মোর্চা সভাপতি ভাস্কর ঘোষ। জানা গিয়েছে, ভাস্কর ঘোষ নামক ওই ব্যাক্তি রাত্রি প্রায় ১২ টা নাগাদ দলেরই এক মহিলা কর্মীকে মোবাইল সেক্সের আহব্বান জানালে, সেই মহিলা কর্মী সটান না করে দেন। এরপরই অবস্থা বুঝে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি।
ঠিক কি কথোপকথন হয়েছিল তাদের মধ্যে? দেখুন…
ভাস্কর ঘোষ: একটু মবাইলসেক্স হবে নাকি সােনা?
মহিলা কর্মী: দাদা আমি তােমাকে এরকম চোখে দেখি না প্লিজ খারাপ কথা বলােনা।
ভাস্কর ঘোষ: ও পদ নিতে গেলে এটুকু করতে হয় তুমি এতদিনে বুঝােনি?
মহিলা কর্মী:দাদা তবে আমার পদ লাগবেনা।
ভাস্কর ঘোষ: আরে আমি তাে আড্ডা মারলাম,
ok অনেক রাত হয়েছে এবার ঘুমিয়ে পরাে গুড নাইট,
মেসেজ গুলাে ডিলিট করে মােবাইলে স্ক্রিনশট নিয়ে আমাকে পাঠাও, জানি তুমি ডিলিট করে দেবে তবুও পাঠাও।
এরপরে, ওই মহিলা কর্মী ভাস্কর ঘোষ কে পদ পাবো কিনা জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান “আরে হবে, একটু ঝামেলার মধ্যে আছি তাে, তুমি সবই তাে জানাে, একটু চালাকি করে চলতে হচ্ছে”
ওই হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট থেকে জেলার গোষ্ঠী দ্বন্দ সম্পর্কেও জানা গিয়েছে। কারণ ওই কথোপকথনের মাঝে ভাস্কর জানিয়েছেন “জেলার কিছু নেতা শুয়ােরের বাচ্চারা আমার পিছনে পুরাে লেগে রয়েছে আদাজল খেয়ে, তারপরে লোকসভা সময় গাড়িটা কিনেছি তাও কেস খাচ্ছি, দাঁড়াও জায়গাটা ঠিকঠাক হয়ে যাক তারপরে সালাদের বুঝবে ভাস্কর কি জিনিস”
তিনি আরও বলেন, “তুমি এসব কাউকে বলতে যেওনা, জেলা একটু রদবদল হতে পারে, সব ঠিক হয়ে যাক তারপরে খানকির ছেলেগুলােকে সবগুলােকে কেলাবাে লােক দিয়ে, তােমাদের চাকদার এক মন্ডল সভাপতি তাে সব থেকে আগে ক্যালানি খাবে,যাক তােমাদের চাকদার শ্যামলদা আমাকে সাহায্য করছে, এবার চোদোন নাচছে সব গুলাের কপালে”
এরপর, কয়েকটি রাগের ইমোজি দিয়ে চ্যাট শেষ হয়েছে।
উল্লেখ্য, ওই হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের সত্যতা যাচাই করেনি ‘নজর বাংলা সংবাদ’। এই চ্যাট ও ছবি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সংগৃহীত।